বিশালগড়ের কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে বিচারাধীন বন্দির রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার মঙ্গলবার দুপুরে।গত ১৪ জুলাই এডিনগর থানা এলাকার বাবুল দাসের স্ত্রী বাড়িতে অগ্নিদগ্ধা হয়ে মৃত্যু হয়েছিল।গৃহবধূর পরিবারের তরফে থানায় খুনের মামলা দায়ের করা হলে পুলিশ অভিযুক্ত স্বামীকে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায়।৪৮ দিন ধরে বাবুল জেলে আছে।মঙ্গলবার দুপুরে নাকি অভিযুক্তকে রক্তাক্ত অবস্থায় বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।চিকিৎসকরা দেখে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।পরিবারের লোকজনদের প্রশ্ন,জেলে এত নিরাপত্তা থাকার পরও কীভাবে বাবুলের মৃত্যু হয় ?