যেমন কথা তেমন কাজ।নির্বাচনে জয়লাভের পর সাধারণ মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণের লক্ষ্যে দিনরাত এক করে দিচ্ছে বিশালগড়ের তরুণ তুর্কি বিধায়ক সুশান্ত দেব।বিশালগড়ের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধানসভা কেন্দ্র যে জায়গা থেকে অতীতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্ব দিয়েছেন সেই জায়গায় এত কম বয়সে একজন সফল মন্ডল সভাপতি হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছিলেন।যার দৌলতে রাজ্য নেতৃত্বদেরও ২০২৩ বিধানসভা নির্বাচনে সুশান্ত দেবকে প্রার্থী করতে হয়েছিল এবং তিনি এই অগ্নি পরীক্ষায় সসম্মানে উত্তীর্ণও হয়েছেন।কিন্তু দায়িত্ব আগের তুলনায় অনেকটাই বেড়ে গেছে বলে বিধায়কবাবু নিজেই দাবি করেন বেশ কয়েকটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে।বিশালগড়ের মানুষ সুশান্ত দেবের আহবানে সাড়া দিয়ে নির্বাচনে জয়ী করে বিধায়ক নির্বাচিত করেছেন,ফলে এখন উনার পালা সাধারণ মানুষের বিভিন্ন সমস্যা দূরীকরণে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করা।যা শপথ গ্রহণের পর বিশালগড়বাসী স্বচক্ষে নিত্যদিন প্রত্যক্ষ
করছেন।চন্দ্রনগর থেকে লক্ষ্মীবিলের মধ্যে ফুটব্রিজ নির্মাণ এবং বিশালগড় পুর পরিষদের নতুন ভবন নির্মাণের কাজই হোক কিংবা সাধারণ মানুষকে কেমন পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে তা সরজমিনে পরিদর্শন করতে কখনো বিশালগড় মহকুমা হাসপাতাল তো কখনো অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টার ত কখনো গ্রাম পঞ্চায়েতের জটিকা সফর এখনো জারি রয়েছে।অন্যদিকে বিশালগড়ে বিরোধীদের আইন-শৃঙ্খলা অবনতির বিষয়ে বলতে গিয়ে বিধায়ক সুশান্ত চৌধুরী জানান এটা বিরোধীদের চিরাচরিত প্রথা।রাজনৈতিক বাজার গরম রাখতে এ ধরনের অভিযোগ বিরোধীদের একটা কৌশল।বরং বিশালগড়কে অশান্ত করতে বিরোধীরা প্রতিনিয়ত অপপ্রয়াস জারি রেখেছে কিন্তু তাদের এই প্রয়াস কোনমতেই সফল হতে দেবে না বলেও জানান বিধায়ক সুশান্ত দেব।