গোপিনগরের চাঞ্চল্যকর গৃহবধূকে প্রাণে মারার চেষ্টার মামলায় এখনো বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে।বিশালগড় মহিলা থানার একাংশ পুলিশ অফিসারের যোগসাজশে এলাকার প্রধানকে বখরা বানিয়ে জামিন অযোগ্য ধারায় আসামিদের ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।এখন প্রশ্ন হচ্ছে প্রথমাকে রেখে দ্বিতীয় বিয়ে করা দণ্ডনীয় অপরাধ তার উপর প্রথম স্ত্রীর উপর প্রাণঘাতী আক্রমণ।এতকিছুর পরও মহিলা থানার ওসির নজরে তা কোন অপরাধই নয়।যার দরুন তানজিনার উপর প্রাণঘাতী আক্রমণে অভিযুক্ত স্বামী সহ দুই ভাইকে দুপুরে গ্রেপ্তার করা সত্ত্বেও থানা থেকে মুক্তি দেন থানার বাইরে সমঝোতা করার শর্তে।কিন্তু বৃহস্পতিবার দুই পক্ষের মধ্যে মীমাংসা তো দূরের কথা বরং থানা থেকে ছাড়া পেয়ে মহিলার উপর প্রতিনিয়ত প্রাণে মারার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ।জানা গেছে স্বামীর বাড়ির লোকজনরা মন্ডলের নেতৃত্বদের কাছে ছুটছে একটা সমাধান সূত্র বের করে দেওয়ার জন্য।আর অন্যদিকে নির্যাতিতা গৃহবধূ দ্বারে দ্বারে ছুটছে সুবিচারের আশায়।যার জন্য পুরোপুরি দায়ী বিশালগড় মহিলা থানা।