ধর্ষণের মত গম্ভীর অপরাধের ক্ষেত্রেও মধুপুর থানার ভূমিকা যথেষ্ট প্রশ্নচিহ্নের মুখে।ঘটনার দুদিন অতিক্রান্ত হলেও রবিবার পর্যন্ত মধুপুর থানার পুলিশের হাত খালি।দুদিন ধরে মামলাটি নিজেদের মধ্যে মিটিয়ে নিতে জোর চেষ্টা চালিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি বলে খবর।পরে একপ্রকার বাধ্য হয়ে মামলা নথিভুক্ত করেছে বলে খবর,যার নম্বর MDPH Case no 15 ঘটনার বিবরণে জানা গেছে কমলাসাগর বিধানসভার অন্তর্গত মধুপুর থানাধীন দেবীপুর ফার্ম সংলগ্ন ছাব্বিশ কার্ড এলাকায় অজন্তা দাস(২৬) গৃহবধূকে ধর্ষণ করে তারই নিজ দেবর সজল দাস।ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় বেশ উত্তেজনা বিরাজ করছিল গত দুদিন ধরে।কিন্তু কোন এক অজ্ঞাত কারণে পুলিশ এখনো পর্যন্ত নিশ্চুপ।ঘটনাটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে মধুপুর থানার সাব ইন্সপেক্টর কাজল রানী দাসের কাছে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন উনার এ বিষয়ে কিছু জানা নেই।সবকিছু থানার ওসি ভাল বলতে পারবে।অন্যদিকে থানার ওসির সাথে বার কয়েক যোগাযোগের চেষ্টা সত্ত্বেও উনি কোন উত্তর দেননি।ফলে ধর্ষণের মত একটি গুরুতর অপরাধ করা সত্ত্বেও অপরাধী এখনো পুলিশি ধরাছোঁয়ার বাইরে।ফলে মধুপুর থানা এলাকায় সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোন পর্যায়ে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।