বিশালগড় থানা টাকার গন্ধে অন্ধ।সাম্প্রতিক কিছু ঘটনাবলী তরই প্রমাণ দিচ্ছে।একটা সময় বিশালগড় বাইপাস দিয়ে চলাফেরা মানেই ছিনতাইবাজদের দাওয়াত দেওয়ার মত অবস্থা ছিল।নিত্যদিন চলন্ত বাইক থেকে স্বর্ণের হার,টাকার ব্যাগ ছিনতাই একটা নিত্যনৈমিওিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল।এতে সাধারণ মানুষ থেকে পুলিশ এক প্রকার দিশেহারা হয়ে পড়ছিল ছিনতাই বাজদের দৌরাত্ম্যে।তখন অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে ২০২০ সাল নাগাদ এসডিপিও রাহুুল দাসের নেতৃত্বে বিশালগড় বাইপাসে বেশ কয়েকটি ছিনতাই কান্ডে ও নেশা সামাগ্রী পাচারে ব্যাবহার করা TR01BH0528 নম্বরের নতুন বোলেরো গাড়িটি আটক করতে সক্ষম হয়েছিল।যা এখনো বিশালগড় থানার পেছনে ঠাঁই দাড়িয়ে।নির্বাচনের সময় বদলি হয়ে যে সব অফিসাররা বিশালগড়ের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছিল তাঁরাই আজ ধনলক্ষীর সামনে মাথা নত করছে বলে সূএের খবর এবং এই প্রক্রিয়ায় তারা অনকটা এগিয়েছে বলেও খবর।এ বিষয়ে বিশালগড় থানার ইন্সপেক্টর বিশ্বজিৎ দাসের কাছে গাড়ি ছাড়িয়ে নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান পুলিশ চাইলে সবকিছুই সম্ভব।ফলে যারা এই ভিলেন গাড়িটিকে ধনলক্ষীর বিনিময়ে মালিকের হাতে ফিরিয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।তারা জানেনা বিশালগড়ের সাধারণ মানুষকে কি বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।তথ্যবিজ্ঞ মহলের অভিমত যেহেতু গাড়িটি আড়াই বছর ধরে পুলিশি হেপাজতে থাকার ফলে বিশালগড়ে ছিনতাই বন্ধ হয়ে গেছে এবং মানুষও অনেকটা নিরাপদে আছে তাহলে এই সমস্ত অফিসাররা গাড়িটি ছাড়িয়ে দিতে এত মরিয়া কেন?তারা সরকারি আইন মোতাবেক নিলাম করে মালিকানা পরিবর্তনের দিকে কেন এগোচ্ছে না প্রশ্ন সাধারণ মানুষের।