ছিনতাইকারির ভূমিকায় বিশালগড় থানার পুলিশ অভিযোগ মোবাইল দোকানের মালিকের।ঘটনা রবিবার দুপুরে রাস্তারমাথা এলাকায়।এদিন রুটিন চেকিং এর সময় বিশালগড় থানার পুলিশ TR07BO500 এটি মারুতি সুজুকি ওয়াগনার গাড়িকে থামানোর নির্দেশ দেন দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার।গাড়ির ড্রাইভারও যথারীতি গাড়িটি থামানোর পর গাড়িতে তল্লাশি শুরু করে।তখন পুলিশ লক্ষ্য করে গাড়ির মধ্যে আট দশটি কার্টুন ভর্তি প্রচুর মোবাইল।তখন পুলিশ কার্টুন মোবাইলের কাগজ দেখতে চাইলে ড্রাইভার সবকিছুই দেখান বলে অভিযোগ তা সত্ত্বেও পুলিশ গাড়িটিকে থানার দিকে না নিয়ে চা- বাগানের দিকে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ করেন বিশ্রামগঞ্জ বাজারের মোবাইল ব্যবসায়ী বয়েজ ইলেকট্রনিকের মালিক রতন চক্রবর্তী।তিনি জানান বহিঃরাজ্য থেকে ২০ লক্ষ টাকার কেনা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোবাইলের জিএসটি ওয়েব বিল সহ সমস্ত নথি দেখানো সত্ত্বেও তারা গাড়িটিকে অন্য দিকে নিয়ে যেতে চায় যা পুরোপুরি বেআইনি।তিনি আরও জানান প্রাইভেট মারুতি গাড়িতে মোবাইল পরিবহনের অপরাধে জরিমানা দিতে রাজি থাকলেও পুলিশ উনার কথায় কোনো কর্ণপাতই করেনি বলে অভিযোগ।বিষয়টি থানার ওসিকে জানানো সত্বেও তিনি কোন কর্ণপাতই করেনি বলে অভিযোগ।বিকেল পাঁচটা নাগাদ পরিস্থিতি বেগতিক দেখে পুলিশ মোবাইল ভর্তি কার্টুনগুলি মালিকের হাতে তুলে দেন।অন্যদিকে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসারের বক্তব্য ঘটনাটি পুরোপুরি মিথ্যে।তিনি জানান বৈধ কাগজপএগুলি সঙ্গে সঙ্গে দেখাতে না পারার কারণে বিলম্ব হয়েছে।